পৃথিবীর ৩ ভাগ জল আর এক ভাগ স্থল। তাই যারা সাঁতার জানেন না বলে পানিতে নামতে পারেন না, তাদেরকে প্রায়ই মজা করে বলা হয়ে থাকে সেই অভাগাদের একজন, যাদের ষোলআনা জীবনের বারো আনাই বৃথা। যদিও এই কথাটি সেভাবে সত্য নয় বরং যারা স্কুবা ডাইভিং করেননি বা জানেন না, এ সম্পর্কে তথাপি সাগরতলের অতিপ্রাকৃত জগত দেখার সৌভাগ্য হয়নি তাদের ক্ষেত্রে এ উক্তিটি বেশি প্রযোজ্য। স্কুবা ডাইভিং একটি সম্পূর্ণ ভিন্ন ধারার অ্যাডভেঞ্চার, যা আপনাকে নিয়ে যাবে চিরচেনা এই পৃথিবীর অন্য এক অচেনা জগতে। আপনারা হয়তো মহাকাশে ভরশূন্য পরিবেশে নভোচারীদের ভেসে থাকা দেখেছেন, স্কুবা ডাইভিং পানির নিচে একই ধরনের অনুভূতি প্রদান করে। সবচেয়ে মজার কিংবা আক্ষেপের ব্যাপার হচ্ছে মহাশূন্য সমন্ধে মানুষের জ্ঞান অনেকদূর গড়ালেও সেই তুলনায় নিজেদের পৃথিবীতে পানির নিচের জগত সম্পর্কে ধারনা পারতপক্ষে শূন্যের কাছাকাছি। স্কুবা ডাইভিং বিষয়ক সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি ইংরেজি উক্তি হচ্ছে; “Lands are already discovered, space is too far, let’s discover another universe under water”. যা যা দরকারঃ ১। স্কুবা ডাইভিং শেখা । ২। উত্তম দেশ হোলও অস্ট্রলিয়া । ৩। ইন্সট্রাক্টর এবং রেস্কিউ স্পেশালিষ্ট হায়ার করা । ৪। সাতার জানা ৫। সাগরের তলদেশএ আল্লার সৃষ্টি দেখা । @muhammadmustain